কক্সবাজার সংবাদদাতা : কক্সবাজারসহ দেশের উন্নয়ন দেখে মানুষ অবাক বনে যাচ্ছেন। বিশেষ করে পর্যটন নগরীর উন্নয়ন দেখে পর্যটক এবং অন্য জেলার মানুষরা কক্সবাজারের চেহারা বদলে গেছে দেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রসংশা করছেন। একথাগুলো বলেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সদিচ্ছাই দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বিজ্ঞানীদের এগিয়ে আসতে হবে।
বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের মধ্য একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই সমঝোতা স্মারক স্মাক্ষরের ফলে এখন থেকে উভয় প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-শিক্ষক- গবেষকগণ সমুদ্রবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় যৌথভাবে গবেষণা করবে সেই সঙ্গে সুনীল অর্থনীতির দ্বার উন্মোচনের লক্ষ্যে গবেষণা ও জ্ঞান চর্চার বিভিন্ন ক্ষেত্রে উভয় প্রতিষ্ঠান পারষ্পরিক সহযোগিতা করবে।
যৌথ গবেষণা লব্ধ ফলাফল উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে প্রকাশ করবে এবং যৌথভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার, সিম্পোজিয়াম ও ওয়ার্কশপ আয়োজন করবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীন আখতার এবং ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিউটের পক্ষে ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর সমোঝতা স্মাকটি স্বাক্ষর করেন।
শনিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশে সমুদ্রবিজ্ঞান শিক্ষা ও গবেষণার ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের যৌথভাবে আয়োজিত এক সেমিনারে আলোচকরা এমন তথ্য জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ ওযানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিউটের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনাঢ়ম্বর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর বেনু কুমার দে। সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিচার্স ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান মোসলেম উদ্দিন মুন্না সহ বিওআরআই এর বিজ্ঞানী ও গবেষকগণ উপস্থিত ছিলেন।
আকাশজমিন/এসআর